আপনার হাতে যদি টাকা জমা থাকে, তাহলে সে টাকা নিমিষেই খরচ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই কারণে ভবিষ্যতের জন্য আপনি চাইলে টাকা ইনভেস্ট (Invest money) করতে পারেন, বা বিভিন্ন কাজে বিনিয়োগ করতে পারেন। আজকের এই লেখাতে আমরা আপনাদেরকে এমন কিছু পরামর্শ শেয়ার করব। যেগুলোর মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই টাকা বিনিয়োগ (Invest money easily) করার জায়গা সম্পর্কে জানতে পারবেন। এবং এখানে এমন কিছু আইডিয়া আপনাদের শেয়ার করব।
যে আইডিয়াগুলো বাস্তবায়ন করে বিভিন্ন সেক্টরে টাকা ইনভেস্ট করার উপায় জানতে পারবেন। অনেকে আমাদের কাছে প্রশ্ন করে থাকেন, কোথায় টাকা ইনভেস্ট করা যায়? বা বিনিয়োগ করার কয়েকটি সঠিক জায়গা আমাদেরকে দেখিয়ে দিন। এজন্য আজকের লেখাতে আমরা এমন কিছু ইনভেস্ট করার সঠিক জায়গা (Right place to invest) নিয়ে আলোচনা করব। যেগুলোতে আপনারা বিনিয়োগ করলে ভাল আউটপুট পাবেন।
স্বর্ণ অলংকার ক্রয় করে বিনিয়োগ করুন | Right place to invest
এমন অনেকে রয়েছেন যারা হালাল উপায়ে বিনিয়োগ করতে চাই, এবং নিজের টাকাগুলো অপচয় থেকে রোধ করতে চাই। এক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার টাকা অপচয় রোধ করতে চান এবং এমন একটি হালাল মাধ্যম চান, যেটাতে বিনিয়োগ করলে আপনার ভবিষ্যতে লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাহলেই আপনি স্বর্ণ অলংকার ক্রয় করে জমা রাখতে পারেন।
ব্যাংকের মধ্যে টাকা সঞ্চয় করাটা আসলে বুদ্ধিমানের কাজ নয়। কারণটা হচ্ছে ব্যাংকে আপনি যে পরিমাণ টাকা সঞ্চয় করেন, সেই টাকার মান দিন দিন কমতে থাকে। যদি আপনি ২০২২ সালে ব্যাংকে ১০০০ টাকা সঞ্চয় করেন, তাহলে ২০২৩ সালে সেই ১০০০ টাকা ৯৯৮ টাকা বা তার চেয়ে কমে যেতে পারে।
এখন আপনাদের অনেকেরই প্রশ্ন আসতে পারে, কেন এমন হবে? আমি তো ১০০০ টাকা সঞ্চয় করে ১০০৫ টাকায় পাইলাম। আমার ৫ টাকা প্রফিট হইল। কিভাবে আমার লোকসান হইল? এ বিষয়টি আমি অবশ্যই আপনাদেরকে বুঝাচ্ছি। যদি একটু সহজে আপনারা এটি পড়েন, তাহলে বুঝতে পারবেন কেন আপনার লস হচ্ছে ব্যাংকে টাকা সঞ্চয় করে।
ব্যাংকে টাকা সঞ্চয় করলে কিভাবে টাকার মান কমে?
মনে করুন আজকে আপনি বাজার থেকে চাউল ক্রয় করলেন কেজিতে ৪০ টাকা করে। কিন্তু আপনি যখন ২০২৩ সালে গিয়ে এক কেজি চাউল ক্রয় করতে যাবেন, তখন আপনাকে ১ কেজি চাউল ক্রয় করতে ৫ টাকার বেশি দিতে হবে। আপনি একটু ভেবে দেখুন যে চাউল আমরা কেজিতে ৩০ ও ৩৫ টাকায় ক্রয় করেছি। ২০২২ সালে সে চাউলের কেজি ৪৫ থেকে ৫০ টাকা ৬০ থেকে ৭০ টাকার মধ্যে রয়েছে। কিন্তু আপনি যদি এই বিষয়টা আগে থেকে চিন্তা করতেন, তাহলে কিন্তু এই সমস্যাটা বর্তমানে তৈরী হতো না।
যদি আপনি চিন্তা করেন আজকে ৪৫ টাকা করে জমিয়ে রেখে ২০২৩ দেশ সালে প্রতি কেজি চাউল ৪৫ টাকা করে ক্রয় করবেন, তাহলে এটি আপনার জন্য খুবই বড় একটি ভুল।
ব্যাংকে যখন আপনি ১০০০ টাকা সঞ্চয় করেন ব্যাংক আপনাকে প্রফিট দিচ্ছে ৫ টাকা। অর্থাৎ আপনি এক বছরের জন্য ১০০০ টাকা সঞ্চয় করলেন, পরবর্তী বছরে আপনাকে ব্যাংক ১০০৫ টাকা দিল.. কিন্তু আপনি ঠিক ১০০০ টাকা দিয়ে ২০২২ সালে যে চাউল পারছেন। সেই একই দামে ২০০২৩ যখন চাল কিনতে যাবেন, তখন আপনাকে প্রতিকেজিতে ২ থেকে ৩ টাকা বেশি দিতে হবে।
আপনি যখন ১০০০ টাকার চাল ক্রয় করবেন, তখন আপনাকে ২০২৩ সালের থেকে প্রায় ২০০ থেকে ৩০০ টাকা বেশি খরচ করতে হবে… তাহলে আপনি চিন্তা করুন যখন আপনি ১০০০ টাকা জমা রেখে ছিলেন, তখন যদি আপনি এই টাকা দিয়ে স্বর্ণ অলংকার কয় করতেন। আপনার টাকার মান একেবারেই কমত না। সময়ের সাথে সাথে স্বর্ণ অলংকার গুলোর মান বৃদ্ধি পায়।
একসময় আপনি যে দামের স্বর্ণ ক্রয় করেছিলেন সে স্বর্ণের দাম এখন তার সঠিক মানে রয়েছে। যখন সময়ের সাথে সাথে দ্রব্যমূল্যের দাম বৃদ্ধি পায়, তখন স্বর্ণের মান একই ভাবে বৃদ্ধি পায়। কিন্তু ব্যাংকে জমানো টাকার মান কখনোই বৃদ্ধি পাইনা। আমরা যেটা লাভ দেখতে পাই সেটা আসলেই সত্যিকারের লাভ নয়। বরং ৫ টাকার লাভের জায়গায় আমাদের ২ টাকার লোকসান।
সুতরাং আপনারা যারা একটি সঠিক ও হালাল পথে বিনিয়োগ করতে চাচ্ছেন, তাদের জন্য ইনভেস্ট করার সঠিক জায়গা হচ্ছে স্বর্ণ অলংকার কয় করে জমা রাখা বা সঞ্চয় করা।
জমি ক্রয় করতে টাকা ইনভেস্ট করতে পারেন:
টাকা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আরেকটি বুদ্ধিমানের কাজ হচ্ছে সম্পদ সংগ্রহ করা। এক্ষেত্রে আপনি গাড়ি ক্রয় করলে সেটি এক ধরনের সম্পদ। আর যদি সে টাকা দিয়ে জমি ক্রয় করেন, সেটি এক ধরনের সম্পদ। যেগুলোর সময়ের সাথে সাথে মানকম তে থাকে। যেমন: আপনি যদি একটি গাড়ি ক্রয় করে সেটি সঞ্চয় করে রাখেন, তাহলে সে গাড়ির মান দিন দিন কমতে থাকবে।
ব্যাংকে টাকা জমা রেখে যেভাবে আপনি পাঁচ টাকার লাভ দেখেছিলেন। বরং ওই দিকে দুই টাকা লোকসান করছেন। সে বিষয়টি আপনি চিন্তা করেন, একইভাবে গাড়ি ক্রয় করে আপনি লোকসানে যেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনি বিনিয়োগ করার সময় অবশ্যই এমন সম্পদ ক্রয় করবেন। যেগুলোর মান ভবিষ্যতে বৃদ্ধি পাবে এবং যেটা নষ্ট হবে না। অর্থাৎ যার কোন অবচয় নেই।
বিশ্বের মধ্যে জমি হচ্ছে এমন একটি সম্পদ। যার কোন অবচয় নেই। অর্থাৎ আপনি যদি আজকে একটি জমি ১০ হাজার টাকা দিয়ে ক্রয় করেন, সে জমির মূল্য আগামী পাঁচ বছর পর ২০ হাজার টাকা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং হবে। কিন্তু সে জমির মূল্য ১০০০০ টাকা থেকে কখনো কমে যাবে না।
সুতরাং আপনি যদি একজন বুদ্ধিমান হয়ে থাকেন এবং সঠিক জায়গায় আপনার টাকা বিনিয়োগ করতে চান, তাহলে আপনার টাকা ইনভেস্ট করার জন্য সঠিক একটি জায়গা হচ্ছে জমি ক্রয় করে রাখা। এই কারণে আপনি যদি একজন বুদ্ধিমান হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই আপনাকে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। আপনি আপনার টাকা গুলো জমি ক্রয় করার কাজে ইনভেস্ট করুন।
শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করতে পারেন (You can invest in the share market)
বর্তমান সময়ে আসলে শেয়ার মার্কেট অনেক জনপ্রিয় একটি টাকা বিনিয়োগ করার সেক্টর। আপনি যদি শেয়ার মার্কেট বুঝেন, তাহলে শেয়ার মার্কেটে আপনার টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন। এক্ষেত্রে ও শেয়ার মার্কেটের দুই ধরনের বিষয় রয়েছে। একটি হচ্ছে সরকারি শেয়ার মার্কেট আরেকটা হচ্ছে, বেসরকারি শেয়ার মার্কেট। আপনি যদি সরকারি শেয়ার মার্কেট গুলো থেকে শেয়ার করে থাকেন, তাহলে আপনার লোকসান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে খুবই কম। এই ক্ষেত্রে শেয়ার মার্কেট এর দাম সব সময় ভালো থাকে।
কারণ সরকারি শেয়ার মার্কেট গুলোতে এক জায়গায় লোকসান হলেও আরো দুইটি জায়গা থেকে এসে লোকসান তা পূর্ণ হয়ে আসে। কিন্তু যারা বেসরকারি পর্যায়ে শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করে থাকেন, তাদের অবশ্যই বুঝে শুনে বিনিয়োগ করতে হবে। যদি আপনি শেয়ার মার্কেটের বিষয়টা বুঝতে না পারেন। তাহলে কখনো শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করতে যাবেন না।
শেয়ার মার্কেটে যারা বিনিয়োগ (Those who invest in the share market) করে থাকেন, তাদেরকে অবশ্যই শেয়ার মার্কেট এর বর্তমান অবস্থা এবং ভবিষ্যতে কেমন ওঠানামা করতে পারে সে বিষয়টি বুঝতে হবে। যদি এই বিষয়ে আপনি অভিজ্ঞ না হন, তাহলে এই সেক্টরে বিনিয়োগ করাটা আপনার জন্য ভুল হতে পারে।
শেয়ার মার্কেট যেকোনো সময় ওঠানামা করে। এইজন্য আপনার টাকার মান ওঠানামা করতে পারে। যদি আপনি শেয়ার মার্কেটে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন। সেই টাকা একদিন পরে হয়তো ২০০০ টাকা হয়ে যেতে পারে। আবার হয়তো আপনার ১০০০ টাকা থেকে ১০০ টাকা কমে যেতে পারে। যদি শেয়ার মার্কেট থেকে আপনার প্রফিট আসে, তখন সে টাকার মান বাড়বে। যদি লোকসান হয় অর্থাৎ শেয়ার মার্কেটের দামও নামতে থাকে, তখন আপনার টাকার মান কমে যাবে। অর্থাৎ আপনার টাকা যে পরিমাণ বিনিয়োগ করেছেন সেই পরিমাণ টাকা থেকে কমে যাবে।
মিউচুয়াল ফান্ডে টাকা ইনভেস্ট করা যায় | Invest money in mutual funds
অনেকে কিন্তু আবার মিউচুয়াল ফান্ডে টাকা ইনভেস্ট (Invest money in mutual funds) করে ভালো লাভবান হচ্ছেন। এই ক্ষেত্রেও শেয়ার মার্কেটের মত মিউচুয়াল ফান্ডে কিছুটা রিস্ক বহন করতে হবে। মূলত মিউচুয়াল ফান্ড গুলো শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করে থাকে। আপনি যদি একজন অভিজ্ঞ না হয়ে থাকেন শেয়ার মার্কেট সম্পর্কে, তাহলে আপনি সরাসরি শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ না করে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে পারেন। মিউচুয়াল ফান্ডে ইনভেস্ট করলে এখানে অনেক অভিজ্ঞরা রয়েছেন। যারা আপনার টাকা গুলো বিভিন্ন শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করে সেখান থেকে প্রফিট সংগ্রহ করে।
এই ক্ষেত্রে মিউচুয়াল ফান্ড আপনার একজন ব্রকার হিসেবে কাজ করবে।
সাধারণত মিউচুয়াল ফান্ডে যারা বিনিয়োগ করে থাকেন, তাদের তেমন কোনো লসের সম্ভাবনা থাকেনা। যেহেতু অনেক অভিজ্ঞ শেয়ার মার্কেট বুঝে শুনেই বিনিয়োগ করে থাকেন। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রেও দুই ধরনের ফান্ড নির্বাচন করার সুযোগ রয়েছে। একটি হচ্ছে সরকারি মিউচুয়াল ফান্ড দ্বিতীয় হচ্ছে বেসরকারি মিউচুয়াল ফান্ড।
যদি আপনি বেসরকারি মিউচুয়াল ফান্ডে টাকা ইনভেস্ট করেন। এই ক্ষেত্রে আপনার টাকা গুলোর রিস্ক বেশী থাকতে পারে। কারণ যে কোন মুহূর্তে যদি শেয়ার মার্কেট এর দাম কমে যায়, তখন আপনার টাকা ও কমে যাবে। আর বেসরকারি সেক্টর গুলোতে শেয়ার মার্কেট এর দাম কমে গেলে সবাইকে একসাথে বেশি লোকসান বহন করতে হয়।
কিন্তু অপরদিকে যদি আপনি সরকারি মিউচুয়াল ফান্ডে টাকা বিনিয়োগ করে থাকেন। এক্ষেত্রে সরকারি মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো থেকে ভালো লাভবান হওয়ার একটি সুযোগ থাকে। আবার এই ক্ষেত্রেও আপনাকে অবশ্যই লোকসান গুনতে হতে পারে, কোন কারনে আপনার শেয়ার মার্কেট এর দাম কমে যায়।
তবে সরকারি সেক্টর গুলো থেকে শেয়ার মার্কেট এর দাম কমার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে। এর কারণ হচ্ছে সরকারি শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করলে আপনার টাকা গুলো বিভিন্ন বিশ্বস্ত কোম্পানিতে ভাগ হয়ে যায়। এবং একাধিক কোম্পানি বিনিয়োগ পাই। যার ফলে বিভিন্ন জায়গা থেকে আপনার টাকা গুলো ব্যবহার করে লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
বর্তমান সময়ে সরকারি মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর মতই অনেকগুলো বেসরকারি মিউচুয়াল ফান্ড রয়েছে। যারা আপনার টাকা গুলোকে এক জায়গায় বিনিয়োগ না করে বিভিন্ন জায়গায় ভাগ ভাগ করে বিনিয়োগ করে। ফলে আপনার টাকা গুলো লোকসান হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। এক্ষেত্রে যদি কোনো কারণে শেয়ার মার্কেট এর দাম কমে যায়, তাহলে ১০০০ টাকায় হয়তো ১৫, ২০ টাকা লোকসান হতে পারে।
কিন্তু যদি একসাথে আপনার টাকা গুলো একটা কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা হয়। সেই কোম্পানিটির যদি কোনো কারণে লোকসান হয়ে যায়, তাহলে আপনার সব টাকায় লোকসান হবে। এজন্য আপনি যদি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেন, তাহলে মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো বিভিন্ন কোম্পানিতে ভাগ করে বিনিয়োগ করে বিনিয়োগ করে।
যার ফলে আপনার অনেকটা রিস্ক কমে যায় এবং যখন আপনি প্রফিট পাবেন, তখন আপনার প্রফিটের অংশটাও অনেকটা কম আসে। কিন্তু শেয়ার মার্কেটে যদি সরাসরি আপনি বিনিয়োগ করতে পারেন, তখন আপনার প্রফিটের পরিমাণটা যেমন বেশি থাকবে। তখন লোকসানের পরিমাণ বেশি থাকতে পারে। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করলে আপনার প্রফিটের পরিমাণ কম থাকবে কিন্তু লোকসানের পরিমাণ কমে যাবে।
টাকা ইনভেস্ট করার সঠিক কিছু জায়গা নিয়ে পরামর্শ
এতক্ষণ পর্যন্ত আমরা টাকা ইনভেস্ট করার কিছু গুরুত্বপূর্ণ সেক্টর নিয়ে আলোচনা করেছি। যে জায়গা গুলোতে আপনারা টাকা বিনিয়োগ করলে লাভবান হওয়ার সুযোগ রয়েছে। তবে এখানে আমরা যে সকল উপায় গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। এগুলোতে কোন গুলোতে রিস্ক বেশি এবং কোন গুলোতে কোন রিস্ক কম সে বিষয়টি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। যেন আপনারা নিঃসন্দেহে সঠিক জায়গায় টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন। আপনি যখন টাকা বিনিয়োগ করবেন, তখন আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনার টাকা গুলো আপনি কোন সেক্টরে বিনিয়োগ করবেন।
আপনাদের কাছে পরামর্শ রইল আমাদের পুরো লিখাটি সঠিকভাবে পড়ে তারপরে বুঝে শুনে আপনারা টাকা বিনিয়োগ করার ভালো সেক্টর নির্বাচন করুন! আমাদের এই লেখাতে কোন কিছু যদি বুঝাতে ভুল হয়ে থাকে, সেই ভুলটি অবশ্যই আমাদেরকে সংশোধন করার জন্য অবহিত করুন। এবং আমাদের এই আর্টিকেলটি আমরা পরবর্তীতে আপডেট করতে থাকব। যেন ভুলগুলো সংশোধন করে আরও তথ্য বহুল বিভিন্ন বিনিয়োগের সেক্টর আপনাদের সাথে তুলে ধরতে পারি।